• মঙ্গলবার ০৯ জুলাই ২০২৪ ||

  • আষাঢ় ২৪ ১৪৩১

  • || ০১ মুহররম ১৪৪৬

বরগুনার আলো
ব্রেকিং:
দ্বিপক্ষীয় সফরে চীনের পথে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীকে বিশ্বমানের করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী চীন সফরে যাচ্ছেন আজ সর্বজনীন পেনশনে যুক্ত হতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান শেখ হাসিনার পড়াশোনা নষ্ট করে কোটাবিরোধী আন্দোলনের কোনো যৌক্তিকতা নেই পিজিআরকে ‘চেইন অব কমান্ডে’র প্রতি আস্থাশীল থেকে অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিতে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির ফলে টেকসই কৃষি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত হয়েছে এমডি পদের জন্য এত লালায়িত কেন, কী মধু আছে: প্রধানমন্ত্রী একটা সিদ্ধান্ত তাদের খবরদারির মানসিকতা বদলে দিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী ট্রানজিট তো অলরেডি দেওয়া আছে, ক্ষতিটা কী হচ্ছে? ২০৩৫ সালের মধ্যে পরীক্ষামুলকভাবে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার হবে পদ্মা সেতুর সমাপনী অনুষ্ঠান শুক্রবার দুদিনের সফরে টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী দরজা বন্ধ রাখতে পারি না, ট্রানজিট ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ নয়, জিয়া, খালেদা, এরশাদ দেশ বিক্রি করেছেন ৮ জুলাই চীন সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী অর্থবছরের প্রথম একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন ব্লু ইকোনমি বাস্তবায়নে এডিবির সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক অন্যদের জন্য মডেল: প্রধানমন্ত্রী

বিপৎসীমার ওপরে ব্রহ্মপুত্রের পানি, দুর্ভোগে হাজারো মানুষ

বরগুনার আলো

প্রকাশিত: ৪ জুলাই ২০২৪  

টানা ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া করতোয়া ও তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।
এরমধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজারও মানুষ।

বৃহস্পতিবার (৪জুলাই) সকাল ৯ টায় গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেয়া তথ্য মতে- গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে ঘাঘট নদীর পানি ৫৯ সেমি বৃদ্ধি পেয়ে নিউব্রিজ স্টেশন বিপৎসীমার ১১ সেমি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জানা যায়, গত কয়েক দিনের ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢলে জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি আবারও বাড়তে শুরু করে। এ কারণে নদীর তীরবর্তী ও নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হতে শুরু করেছে।  

এসব এলাকার বেশ কিছু ঘরবাড়ি ও বিভিন্ন ফসলাদি পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজারও মানুষ। ফলে এসব এলাকার মানুষের মাঝে বন্যা আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

পানিবৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার নদীবেষ্টিত চরাঞ্চলে বেশ কিছু এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।

বিপৎসীমার ওপরে থাকায় ব্রহ্মপুত্র নদ বেষ্টিত সদরের কামারজানি, ঘাগোয়া, ফুলছড়ির ফজলুপুর, এরেন্ডাবাড়ি এলাকায় প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানিবৃদ্ধির ফলে নিচু এলাকার ঘরবাড়িগুলোতে পানি জমতে শুরু করেছে। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এসব এলাকার পানিবন্দী মানুষরা গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ছেন।  

অন্যদিকে তিস্তার পানি আবারও রাড়তে থাকায় সুন্দরগঞ্জের হরিপুর, কাপাসিয়া, তারাপুরের এলাকা প্লাবিত হতে শুরু করেছে।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, ভারি বর্ষণ ও উজনের ঢলে গাইবান্ধায় সবগুলো নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সব ধরনের ঝুঁকি মোকাবেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রস্তুত রয়েছে।

বরগুনার আলো